সরদার সরিাজুল ইসলাম
একজন স্টাররে নখিােঁজে মাসাধকিকাল ধরে হরতাল, তুলকালামকা- স্বীয় অনুসারী ৩+৫ জন খুন, বাসে মানুষ পুড়য়িে হত্যা, হাজারো বাড়ি দোকানপাট ভাংচুর এমনকি সুদূর র্মাকনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলিারি ক্লনিটনরে কাছে ধরনা। কন্তিু সইে স্টাররে তনি সহযোগী যে ৩ এপ্রলি (১২) থকেে নখিােঁজ (পত্রকিার ভাষায় গুম) সে খবর তো ম্যাডাম খালদো বা তাঁর দলরে কউে উচ্চারণ করনে না। এদরেই একজন সলিটে ছাত্রদল নতো ইফতখোর আহম্মদ দনিাররে স্ত্রী প্রসিলিা পারভীন পংিকি গত ১১ মে উত্তরা থানায় বএিনপরি অঙ্গ-সংগঠন স্বচ্ছোসবেক দল ও ছাত্রদলরে ১৪ জনরে বরিুদ্ধে মামলা করনে। ‘কালরে কণ্ঠ ১৮/৫/১২ তারখিরে সংখ্যায় প্রকাশতি।’ মামলার এজাহারে বলা হয়
‘একটি মামলায় জামনি নওেয়ার জন্য গত ২৭ র্মাচ দনিার ও তাঁর সঙ্গী জুনদে আহমদ ঢাকায় যান। ঢাকা মহানগর স্বচ্ছোসবেক দলরে র্কমী পাপ্পুর সঙ্গে যোগাযোগ করে উত্তরা এলাকার রজিন্সেি র্গাডনে হোটলেরে ৪০৪ নম্বর কক্ষে ওঠনে তারা। ওই কক্ষটি পাপ্পুর নামইে বুকংি দওেয়া ছলি। এজাহারে দনিাররে স্ত্রী বলনে, ২ এপ্রলি রাত ৯টা র্পযন্ত স্বামীর সঙ্গে তার কথা হয়। সে সময় ঢাকার গুলশান থকেে একটি সএিনজতিে করে হোটলেে যাচ্ছনে বলে দনিার তাকে জানান। কন্তিু ৩ এপ্রলি সকাল থকেইে দনিাররে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। এ অবস্থায় পাপ্পুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে সে তাকে জানায় দনিার ও জুনদে হোটলেে আছ।ে কন্তিু এরপরও দনিাররে মোবাইল বন্ধ থাকায় তাঁর স্ত্রী তার একজন আত্মীয়কে নয়িে ৪ এপ্রলি ঢাকায় যান এবং পাপ্পুকে নয়িে রজিন্সেি হোটলেরে ৪০৪ নম্বর কক্ষে যান। সখোনে তনিি তার স্বামীর ব্যবহৃত ব্যাগ ও জনিসিপত্র শনাক্ত করনে। এ সময় হোটলেরে র্কমচারীরা জানান, ২ এপ্রলি হোটলে থকেে বরেয়িে যাওয়ার পর তাঁরা আর ফরিে আসনেন।ি দনিাররে স্ত্রী এজাহারে আরও উল্লখে করনে, বভিন্নি স্থানে খােঁজ নয়িে তনিি জানতে পারনে ২ এপ্রলি রাত সাড়ে ১০টা র্পযন্ত দনিার এবং জুনদে ঢাকার গুলশানে বএিনপরি সাবকে সংসদ সদস্য শফি আহমদ চৌধুরীর বাসায় ছলিনে। সখোন থকেে হোটলেরে উদ্দশেে রওনা দওেয়ার পর থকেইে তাঁদরে পাওয়া যাচ্ছে না। পরর্বতী সময়ে ওই স্বচ্ছোসবেক দল র্কমী পাপ্পুও পলাতক রয়ছে।ে ৪ এপ্রলিরে পর থকেে পাপ্পুর মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছ।ে এজাহারে তনিি বলনে, পাপ্পু এবং তার স্বামীর রাজনতৈকি প্রতপিক্ষ সলিটে জলো স্বচ্ছোসবেক দলরে আহ্বায়ক সামসুজ্জামান জামানসহ তার সহযোগীরা তাঁর স্বামীকে অপহরণ করে গুম করছে।ে এজাহারে তনিি আরও বলনে, ওই সামসুজ্জামান জামানরে বরিুদ্ধে ২৫ র্মাচ তনিি সলিটেরে চফি জুডশিয়িাল ম্যাজস্ট্রিটে আদালতে একটি মানহানরি মামলা করনে। এই ঘটনার পরপরই তার স্বামীকে গুম করা হয়। স্বামীর ব্যাপারে খােঁজখবর এবং তথ্যাদি সংগ্রহে দরেি হওয়ায় মামলা দায়রেে বলিম্ব হয়ছেে বলে তনিি এজাহারে উল্লখে করনে।’
মামলায় ঢাকা স্বচ্ছোসবেক দলরে আহ্বায়ক সামসুজ্জামান জামান, যুগ্ম আহ্বায়ক ও ওর্য়াড কাউন্সলির ফরহাদ চৌধুরী শামীম, স্বচ্ছোসবেক দল নতো মাসুক আহমদ, নাজমি উদ্দনি লস্কর, জলো ছাত্রদলরে সহসভাপতি আবদুল আহাদ খান জামাল, মহানগর ছাত্রদলরে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতউিল বারী র্খুশদেসহ ১৪ জনরে নাম উল্লখে করে অজ্ঞাতনামা আরও চার পাঁচজনকে আসামি করা হয়ছে।ে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দনিাররে স্ত্রী ও মামলার বাদী প্রসিলিা পারভনি পংিকি মামলা দায়রেরে সত্যতা স্বীকার করে কালরে কণ্ঠকে বলনে, ‘দড়ে মাস অতবিাহতি হওয়ার পরও আমার স্বামীকে খুঁজে না পাওয়ায় আমি হতাশ। বভিন্নি সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে আমরা নশ্চিতি হয়ছেি যে রাজনতৈকি বরিোধরে জরে ধরইে উল্লখিতি আসামরিা আমার স্বামীকে অপহরণরে পর গুম করছে।ে এ ঘটনার পর থকেে তনিি নজিওে নরিাপত্তাহীনতায় ভুগছনে বলে জানান।
১৫ আগস্ট (৭৫) সকালে জয়িা বঙ্গবন্ধুর খুনী ডালমিকে ণড়ঁ যধাব ফড়হব ধ ড়হিফবৎভঁষ ঔড়ন বলে যে কালচার আর র্অথবত্তিরে লোভী বানয়িছেনে সইে সংস্কৃততিে বএিনপি নমিজ্জতি। স্বয়ং যুবরাজ, একুশে আগস্ট ২০০৪-এর গ্রনেডে মামলায় খুনরে র্চাজশটিভুক্ত বচিারাধীন আসামি বলে তার সনৈকিরা স্টার হোটলেে বসবাস, খুন বা গুমরে আসামি তো হতইে পারনে। কুখ্যাত রাজাকার এখন একাত্তররে ঘাতক হসিবেে বচিারাধীন আবদুল আলীমকে মন্ত্রী বানয়িছেলিনে জয়িা। ৭৫২ জন দ-প্রাপ্ত রাজাকারক,ে ৭ খুনরে যাবজ্জীবন দ-প্রাপ্ত শফউিল আলম প্রধানকে জলে থকেে বরে করে ননে। প্রায় ৮ হাজার যুবককে হজিবুল বাহারে সঙ্গিাপুর ভ্রমণরে সুযোগ দয়িে ধনী বানয়িছেলিনে। তাদরে প্রায় সবাই র্শীষ ধনী। এরা এখন প্রায় সবাই ম্যাডামরে সঙ্গ।ে আবার পারবিারকি ঐতহ্যি ধরে বঙ্গবন্ধুর খাদ্য সচবি ’৭৪-এ খাদ্য ঘাটতরি আগাম তথ্য দতিে র্ব্যথ হয়ওে কভিাবে জয়িার খাদ্যমন্ত্রী হন সে রহস্য আর উদঘাটন হয় না, কারণ সে পরবিারও ম্যাডামরে সঙ্গ।ে মোনমে খানরে নাম শুনলে এখনও মানুষ আতঙ্কতি। তার আমলে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে কুখ্যাত এন.এস.এফ. প্রতষ্ঠিাতার পরবিারকে এখানইে পাওয়া যায়। জয়িাকে ৩ নভম্বের (’৭৫) যে সনোর্কমর্কতা গৃহবন্দী করে মূল টলেফিোন অক্ষত রখেে র্কনলে তাহরেরে সঙ্গে কথা বলার বস্তুত জীবন রক্ষার সুযোগ দয়িছেলিনে তনিওি এখান।ে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর এক শক্ষিক শোকে দুঃখে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে জয়িাকে অপদস্ত করতে গয়িে তনিওি জয়িার হাতে ধরা দনে এবং এখনও আছনে। একজন নজিরে পত্রকিায় ‘জয়িা-এরশাদ এক সলেুনে চুল কাটানো’র কথা লখিে ধন্য হয়ে এখন জয়িার জীবনীকার ও ম্যাডামরে উপদশেক। একজন সনো র্কমর্কতা মডেক্যিাল কারণে চাকরতিে অবসর। বঙ্গবন্ধু চাকরি দলিনে। অনকে বড় হলনে। কন্তিু চাকরকিালে বঙ্গবন্ধুর খুনীদরে পালয়িে থাকতে সহায়তা করে এখন ম্যাডামরে উপদশেক। এ তালকিা অনকে র্দীঘ, তবে এটাই তাদরে অহংকার।
ম্যাডামরে জন্য হরতাল দয়ো এখন সহজ। কারণ হরতাল দয়োর জন্য একজন লোক হলইে বএিনপ-িদরজায় দাঁড়ানো মডিয়িার মাইকে ঘোষণা দলিইে হয়। সভা-সমাবশে করতে লোক লাগ।ে পয়সা খরচ করে কউে রাজপথে থাকতে চায় না, তাই কালরে কণ্ঠ ৩/৫/১২ সংখ্যায় প্রধান শরিোনাম ‘নতোদরে শাসালনে খালদো জয়িা’ এই বলে যে ‘এতজন নতোর বরিুদ্ধে মামলার পর আপনাদরে ভূমকিা ক?ি বঠৈক ও প্রসে ব্রফিংিয়ে থাকা আর টক শোতে কথা বললে আন্দোলন হয় না। আন্দোলন করতে রাজপথে নামতে হয়। আর দলীয় সনিয়ির নতোদরে কন্দ্রেীয় র্কাযালয়ে হাজরি থাকতে হয়।’ ম্যাডাম কি চান তারা প্রাণ দবে?ে
গত ১৭.৫.১২ তারখিে বএিনপ-িহরতাল করছে।ে কারণ তাদরে ৩৩ জনরে বরিুদ্ধে হরতালরে নামে বাসে আগুন দয়িে মানুষ হত্যা, প্রধানমন্ত্রীর অফসিরে সামনে বোমাবাজ,ি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে সামনে বোমা হামলা ইত্যাদি কারণে ফৌজদারী মামলা হয়ছে।ে এ ধরনরে মামলায় দশেরে স্বাভাবকি আইনে জামনি পাওয়ার প্রথম স্তর হচ্ছে চীফ জুডসিয়িাল ম্যাজস্ট্রিটে-জলোজজ-হাইর্কোট। কন্তিু এ ব্যবস্থা তো নটেভিদরে জন্য। ওরা প্রথম কয়কে দনি পলাতক ছলিনে। পরে রাতরে আঁধারে গোপনে ঢুকলনে সুপ্রীমর্কোট ভবন।ে আশ্রয় নলিনে বএিনপি নতো এবং বাররে সভাপতরি কক্ষে রাত কাটালনে। দশেরে র্শীষ নতো যারা অনকেইে মন্ত্রী ছলিনে আর আগামীতে হবনে এরা এভাবে আইন নজিরে হাতে তুলে নয়িে দশেরে শষে ভরসাস্থল বলে পরচিতি বচিারালয়কে বর্তিকতি করলনে। তারা দশেকে কি নতেৃত্ব দবেনে? দশেসবো করবনে র্অথবত্তিরে মালকি হবনে ২-১ দনি জলেও খাটবনে না এটা কমেন হয়। বত্তিমানদরে জন্য জলে কোন ব্যাপার? সখোনে ডভিশিন আছ?ে হাসপাতাল আছ?ে ঘররে খাবার পাওয়া যায়। নটেভিরা জলেে থাকব,ে বড়বাপরে পোলার থাকবে কনে? এই ৩৩ নতোর জন্য আবার হরতাল, যার দনৈকি ক্ষতি হাজার কোটি টাকা, সাড়ে তনি কোটি শক্ষর্িাথী জম্মিি (সংবাদ ৩০.৪.১২) জনজীবন বর্পিযস্ত। আরও কত ক?ি
হাইর্কোট জামনি দয়েন।ি প্রথম আলো ৯/৫/১২ সংখ্যায় ‘তারা কনে ছোট র্কোটে গলেনে না’ শরিোনামে মজিানুর রহমান খান লখিছেনে আমরা বুঝতে চাইব যে এত হুলস্থূল করে বড় নতোরা কনে বড় র্কোটে আসনে, ছোট র্কোটে যান না। বএিনপি নতোরা বড় র্কোটকে বলছেনে ‘যদওি হাকমিরে আদালত এখন স্বাধীন, কন্তিু তাদরে চাকরি এখনও সরকার দ্বারা নয়িন্ত্রতি। তারা শঙ্কতি য,ে নম্নি আদালতে তারা যথাযথভাবে এবং আইনগত প্রতকিার নাও পতেে পারনে। কন্তিু প্রশ্ন হলো এই কথা নাগরকিরে জন্যও প্রযোজ্য বলে বএিনপি নতোরা মনে করনে কনিা? সংবধিানে আইনরে চোখে সবাই সমান বলা হয়ছে।ে ভয়রে কথা, আগাম জামনি ক্রমর্বধমান হারে ব্যক্তরি সামাজকি র্মযাদার সঙ্গে সর্ম্পকতি হয়ে পড়ছে।ে এবং বার ও বঞ্চেে উভয়ইে লখিতিভাবে এর প্রমাণ রখেছে।ে বারপক্ষ বলছে ‘তনিি বার ও সংসদ সদস্য। তাই আগাম জামনি পাওয়ার ক্ষত্রেে লগ্যিাল প্রভিলিজে বা আইনগত বশিষে অধকিার আশা করতে পারনে।’ রাষ্ট্রপক্ষরে বরাতে বঞ্চে তার রায়ে লখিছেনে, ‘অতরিক্তি এ্যার্টনি জনোরলে স্বীকার করনে য,ে অভযিুক্ত আবদেনকারী সংসদ ও বার সদস্য হসিবেে আগাম জামনি পাওয়ার ক্ষত্রেে অধকিতর ভালো অবস্থানে আছনে। রায় দতিে গয়িওে তার যর্থাথতা দয়ো হচ্ছ।ে এতে প্রকারান্তরে আইনী অসমতা প্রতষ্ঠিা হচ্ছ।ে’
বড় আদালতরে বার সদস্যদরে অভযিোগ ছোট আদালতে বচিার পাওয়া যায় না। নম্নি আদালতরে বরিুদ্ধে র্দুনীতরি অভযিোগও ঢালাওভাব।ে কন্তিু দশেরে প্রতটিি জলোয় বচিারকি আদালতই সাধারণ মানুষরে ভরসা। সরাসরি আদালতে যতেে কোন নাগরকিরে সুযোগ নইে। একজন আইনজীবীর মাধ্যমে যতেে হয় এটাই ব্রটিশিদরে নয়িম নটেভিদরে জন্য। এ জন্য দতিে হবে ফ।ি বঙ্গবন্ধু বলছেলিনে, ‘মামলা যদি হয় উকলি তার নথি দয়িে যান জামাইক।ে’ মামলার শষে হয় না। ‘এ নয়িে অন্যত্র আলোচনা করা যাব।ে নম্নি আদালতকে নয়িে আমাদরে কোন মাথাব্যথা নইে। বড়বাপরে পোলারা এটাকে এড়য়িে যাই হাইর্কোট,ে তবে অতদূরে যাওয়ার জন্য যে খরচ সটো আমজনতার নইে। নম্নি আদালতরে চাকররি র্শত, বতেন কাঠামো সবই আর সবার মতো। এদরে জন্য আলাদা বতেন কাঠামো একান্ত জরুরী। যনে র্অথকষ্ট তাদরে না থাকে বরং সচ্ছল জীবনরে সুযোগ পায়। উচ্চ আদালতরে বচিারকদরেও র্আথকি বষিয়টি দখো উচতি। উচ্চ আদালতে যাওয়ার (নয়িোগ বা পদোন্নত)ি সুযোগ সীমতি। হাইর্কোটে নয়িোগরে জন্য জলো জজদরে ১০ বছর চাকরি হওয়ার র্শত থাকার যোগ্যতার স্থলে ৩০-৩৫ বছর চাকরি করওে তাদরে হাইর্কোটে যাওয়ার জন্য সুনর্দিষ্টিি কোন কোটা নইে। উচ্চ আদালতে বচিারকরে ৬৭ বছর র্পযন্ত চাকররি সুযোগ আছ।ে নম্নি আদালতে এখন মাত্র ৫৯ বছর। হাইর্কোটে যাওয়ার সুযোগ যত বশেি থাকবে জলো জজদরে কাছ থকেে আরও বশেি দক্ষতা-সততার বচিার পাবে আমজনতা। এটা জাতকিে বশিষে করে সংসদকে অবশ্যই দখেতে হব।ে
ব্যারস্টিার মওদুদ আহমদ অভযিোগ করনে, সরকার র্কোটকে প্রভাবতি করছ।ে কন্তিু তনিি দুই সমরনায়করে সহযোগী ছলিনে। এরশাদরে শাসন শষেে উপরাষ্ট্রপতি হসিবেে তাদরে অগণতান্ত্রকি কালরে পদত্যাগ লগ্নরে দৃশ্য সংবধিবিদ্ধ রয়ছেে একাদশ সংশোধনীত।ে সে যে বড় লজ্জার! স্বরৈশাসকরে দুটি র্পবে সংবধিান ছলি স্থগতি। র্কোটরে দকিে ছলি বন্দুকরে নল। এই মওদুদ ২০০১ থকেে জামায়াত জোটরে আইনমন্ত্রী হসিবেের্ যাব বানয়িে তাদরে ’৭৫-এর মতো ইনডমেনটিি দয়িছেনে আবার সমালোচনা করছনে। উক্ত সময়ে র্কোটে বচিারকদরে বব্রিতবোধরে ঘটনা লুকাবনে কভিাব?ে পছেনরে ঘটনা জয়িা হত্যার দ-প্রাপ্তদরে মামলা র্কোট নয়েন।ি
বচিার প্রক্রয়িায় যথষ্টে উন্নতি হয়ছে।ে বচিার বভিাগ আলাদা হওয়া যদওি প-তি ব্যক্তরিা বলছেনে ঝবঢ়বৎধঃরড়হ ড়ভ ঔঁফরপরধৎু রং হবরঃযবৎ ঢ়ড়ংংরনষব হড়ৎ ফবংরৎবধনষব তবুও যতদূর সম্ভব বচিার বভিাগ এখন স্বাধীনতা ভোগ করছনে। দখো গছে,ে এই দশেরে প্রধান বচিারপতরিা কখনও স্বরৈশাসকরে কাছে আত্মসর্মপণ করছেনে আবার সইে সুপ্রীমর্কোটরে প্রধান ও অন্যান্য বচিারপতরিা সইে স্বরৈশাসককে অবধৈ ঘোষণা করছেনে। বচিারকরা প্রমাণ করছেনে এই রাষ্ট্র খুনরে বচিার করতে সর্মথ। অতএব র্ব্যথ রাষ্ট্র নয়। সে যাই হোক বচিার প্রক্রয়িায় এখনও রয়ে গছেে সইে একজন পুলশিরে সাব-ইন্সপক্টেররে র্চাজশটি আর ফাইনাল রপর্িোট দয়োর ক্ষমতা। ফাইনাল রপর্িোট দয়িে বস্তুত একজনকে খালাস দয়ো আর একজনকে বচিারে সোর্পদ করার বধিান সইে ব্রটিশি আমলরে। বষিয়টি এখনও বচিার বভিাগরে নয়িন্ত্রণরে বাইরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে। এটা সংশোধনরে চন্তিা এ দশেরে বশিষেজ্ঞরা কবে করবনে।
বএিনপি জোটরে ৩৩ জনরে বরিুদ্ধে যে কারণে মামলা হয়ছেে তার চাইতওে গুরুতর অপরাধ সংঘটতি হয়ছেে আর তার প্রমাণ রয়ছেে ম্যাডাম খালদোর-কাপাসয়িার জনসভায় প্রদত্ত ভাষণ।ে তনিি বলছেনে ২১ বছর পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসছেে এবার ৪২ বছরওে আসতে পারবে না! ম্যাডাম খালদোর মুখে এবার একটি ব্যতক্রিমর্ধমী কথা শোনা গলে। তাজউদ্দীন আহমদেরে পরবিারকে অসম্মানরে কথা। জলেখানায় হত্যা এবং হত্যাকারীদরে আশ্রয় দয়ো জয়িার স্ত্রীর মুখে এ কথার রহস্য কি আরকেটি ১৫ আগস্ট ঘটানোর কল্পনা যা তার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মর্জিা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উচ্চারণ করছেনে ১৫ মে (১২) বএিনপ-িঅফসিরে সামন।ে এই নয়িে জনকণ্ঠরে নর্বিাহী সম্পাদক স্বদশে রায় ১৭.৫.১২ তারখিে সারর্গভ বক্তব্য রখেছেনে। তবে এই নয়িে বস্তিারতি আলোচনার ইচ্ছা রইল।
ড. ইউনূসকে নয়িে র্মাকনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলিাররি বক্তব্যকে অবাঞ্ছতি বলছেনে বশিষ্টি মুক্তযিোদ্ধা মুক্তমনরে মানুষ প্রাক্তন কূটনীতকি দশেরে র্অথমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহতি। দশেরে র্অথমন্ত্রী হসিবেে রাষ্ট্রীয় সম্পদ দখেভাল হফোজতরে দায়ত্বি হসিবেে এর প্রতষ্ঠিাতা ড. ইউনূসকে সম্মান প্রর্দশনর্পূবক তনিি বলছেনে গ্রামীণ ব্যাংক দশেরে সম্পদ। ড. ইউনূসরে পরে এটি ভালো চলছ।ে ঋণদান ও আদায় খুবই সন্তোষজনক। তবে গ্রামীণ ব্যাংকরে টাকা দয়িে ড. ইউনূস যে ৫৪টি কোম্পানি করছেনে তার হসিাব রাষ্ট্র অবশ্যই দখেবে বলে অবস্থান র্অথমন্ত্রীর। রাষ্ট্ররে টাকা নয়িে ব্যক্তগিত হসিাবে কোন কছিু করা কি রাষ্ট্র ছড়েে দবে?ে না দখোও অপরাধ এবং এজন্য তো আগামীতে সরকাররে বরিুদ্ধইে মামলা হব।ে বস্তুত র্অথমন্ত্রী র্মাকনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ধমকরে যথাযথ জবাব দয়িে একটি র্সাবভৌম দশেরে ভাবর্মূতি উজ্জ্বল করছেনে যা একজন মুক্তযিোদ্ধার পক্ষইে সম্ভব এবং প্রশংসার যোগ্য।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসরে নোবলে নয়িে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং এলজআিরডমিন্ত্রী সয়ৈদ আশরাফুল ইসলাম আয়ারল্যান্ডরে দুই মহলিার নোবলেরে টাকা নয়িে র্কোটরে মামলার একটি ঘটনার উল্লখে করছেনে। আরও বলছেনে কোন যুদ্ধে শান্তি স্থাপন করে নোবলে জয় করছেনে ড. ইউনূস। উল্লখ্যে য,ে পতিৃহত্যাকারী এই জনপদে পঁচাত্তররে পর একাত্তর ও পঁচাত্তররে ঘাতকরা অশান্তি অব্যাহত রখেছে।ে কন্তিু ড. ইউনূস কি শান্তরি কোন পদক্ষপে নয়িছেনে? শল্পিমন্ত্রী দলিীপ বড়–য়া ড. ইউনূস ও স্যার আবদেকে রাজনীততিে এসে তত্ত্বাবধায়ক দাবি নয়িে কথা বলতে বলছেনে।
এইসব বক্তব্য নয়িে ব্যারস্টিার রফকিুল হক খুবই ক্ষুব্ধ হয়ে ‘কোন র্মূখরে দশেে বাস করছ’ি বলে এদরে একহাত নয়িছেনে। জবাবে দলিীপ বড়–য়া একটি বড় দাগে বলছেনে ড. ইউনূসরে ‘নখরে যোগ্যতা তার নইে’ স্বীকার করে বলছেনে য,ে সে যোগ্যতা থাকলে তনিি তার মতো র্অথবত্তিরে মালকি হতনে। তবে দলিীপ বড়–য়া স্মরণ করয়িে দয়িছেনে য,ে ১৯৬৯ সালে আইয়ুববরিোধী ও ১৯৮৩ সালে এরশাদবরিোধী আন্দোলনে তনিি বন্দী ও নর্যিাততি হন। প্রবীণ ব্যারস্টিার রফকি ড. ইউনূসকে ডফিন্ডে করতে গয়িে বরং প্যান্ডোরার বাক্সই খুলে দনে। আর সয়ৈদ আশরাফুল ইসলাম কোন জবাব দনেন।ি তবে এটি জানা থাকা দরকার য,ে তার পতিা সয়ৈদ নজরুল ইসলাম ছলিনে বঙ্গবন্ধুর অর্বতমানে প্রথম ও মুক্তযিুদ্ধকালীন সরকাররে উপরাষ্ট্রপতি তথা অস্থায়ী রাষ্ট্রপত।ি ৩ নভম্বের (’৭৫) জয়িার বাহনিী তাজউদ্দীন, ক্যাপটনে মনসুর আলী ও কামারুজ্জামানকসেহ তাকে জলেখানায় হত্যা করে পৃথবিীর আরকেটি নজরিবহিীন জঘন্য অপরাধ সংঘটতি করছে।ে উল্লখ্যে, বএিনপি বগিত সরকার সয়ৈদ নজরুল ইসলামরে নামরে ভরৈব সতেুটরি (আওয়ামী লীগরে তরৈ)ি উদ্বোধনকালে শুধু নাম বদল করনে,ি বরং বএিনপি র্অথমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলছেলি ‘কোথাকার কোন নজরুল না ফজরুল তার নামে ব্রজি হবে কনে?’
এটি কোন র্মূখরে দশে নয়। এ দশেটি যারা এনে দয়িছেনে তাদরে প্রতি যথাযথ সম্মান প্রর্দশন এবং তাদরে যারা হত্যা করছেে তাদরে প্রতি ঘৃণা না জানানোর সঙ্কতে থকেে এ দশেরে সুশীল সমাজরে অবশ্যই বরেয়িে আসতে হব।ে বশিষে করে কউে যদি শখে হাসনিার উকলি দাবি করনে তাদরে।
লখেক : কলামস্টি ও গবষেক
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন