আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
বাংলাদশেে সরকার আরও র্হাডলাইনে গছে।ে বএিনপরি আটক নতোদরে সংখ্যা আরও বড়েছেে বলে খবর বরেয়িছে।ে সরকার হয়ত ভাবছ,ে ডাণ্ডা মরেে বরিোধী দলকে ঠাণ্ডা করে দয়িছে।ি অন্যদকিে বরিোধী দলরে আটক নতোরা জলেে বসে তাস পাশা খলে,ে আড্ডা দয়িে কাটালওে মনে মনে অথবা তাদরে সকলে মলিে কি সব নতুন ফন্দি আঁটছনে, তা কে বলব?ে র্অথাৎ রাজনতৈকি আবহাওয়ার এ নরিুত্তাপ অবস্থা দখেে বোঝার উপায় নইে অদূর-ভবষ্যিতে কী ঘটতে যাচ্ছ?ে এই শান্ত অবস্থা ঝড়রে আগরে র্পূবাভাস কি না কউে বলতে পারে না।
আমার ধারণা, এখনই ঝড় না হোক, আকাশে কালো মঘেরে ঘনঘটা চলতইে থাকব।ে সরকার জনগণরে দনৈন্দনি সমস্যা সমাধানে একটার পর একটা র্ব্যথতা নয়িে খুঁড়য়িে খুঁড়য়িে হাঁটতে থাকব।ে অন্যদকিে বএিনপ-িজামায়াত আপাতত দু’একদনি আটক ও পলাতক অবস্থায় নষ্ক্রিয়ি থাকলওে সুযোগ পলেইে কচ্ছপরে মতো আবার মাথা বরে করবে এবং রাজপথে আন্দোলনরে নামে আবার ভাংচুররে খলো শুরু করব।ে র্দুভােগ বাড়বে জনগণরে জীবন।ে রাজনীততিে অচলাবস্থা চলতইে থাকব।ে
এই অচলাবস্থা আগামী সাধারণ নর্বিাচন অনুষ্ঠানকে অনশ্চিতি করে তুলব।ে আর কোন কারণে যদি সকলরে কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নর্বিাচন না হয়, তাহলে আরও বড় অচলাবস্থা দখো দবেে এবং তার সুযোগে দশেে আবার অনশ্চিতি, অগণতান্ত্রকি ব্যবস্থা ফরিে আসতে পার।ে ঠকি এক-এগারো আবার হবে সে কথা আমি বলি না। কন্তিু রাজনতৈকি দলগুলোর দশে শাসনরে র্ব্যথতার ত্যক্তবরিক্ত জনগণরে অসন্তোষরে সুযোগ নয়িে বাংলাদশেে আমাদরে মুরব্বি দশেগুলো রাজনতৈকি অস্থরিতা দূর করার কাজে সাহায্য যোগানোর নামে একটি সভিলি ক্যুও ঘটাতে পার।ে
আর এই সভিলি ক্যু ঘটানোর জন্য বাংলাদশেে একটি সভিলি সমাজ, তাদরে নরিপক্ষে মডিয়িা এবং তাদরে জাঁদরলে কলামস্টি ও বুদ্ধজিীবীরাও উন্মুখ হয়ে আছনে। আর বাংলাদশেে কারজাই ও তারকিরি ভূমকিা গ্রহণরে জন্য আগ্রহী ব্যক্তরিও অভাব নইে। ইতোমধ্যইে র্মাকনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলিারি ক্লনিটনরে ঢাকা সফররে সময় তার কাছে সুশীল সমাজরে আদৃত দু’জন নটেভি প্রন্সিকে ডকেে নয়িে তাদরে ইন্টারভউি গ্রহণ করা হয়ছে।ে তাদরে ছাড়াও আরও অনকে জাতীয় ও আর্ন্তজাতকি খ্যাতসিম্পন্ন ব্যক্তরিা আছনে, যারা কউে নর্বিাচনে বারবার দাঁড়য়িে পরাজতি হয়ছেনে, কউে রাজনতৈকি দল গঠন করতে গয়িে র্ব্যথ হয়ছেনে। তবু তাঁরা রাজনীতি আঁকড়ে আছনে। কারণ তাঁদরে পছেনে বদিশেী পৃষ্ঠপোষকতা এখনও আছে বলে তাঁরা ভাবনে। র্মাকনি রাষ্ট্রদূত মজনো সাহবেরে সম্প্রতি অনাবশ্যকভাবে বাংলাদশে ঘুরে বড়োনো তাদরে মনে হয়ত আশার সঞ্চার করছে।ে অনকেইে মনে মনে আঁচ করে ফলেছেনে র্মাকনি দূতরে এই ব্যাপক ট্যুররে পছেনে আসল উদ্দশ্যেটা কী?
আমাদরে প্রধান দু’টি রাজনতৈকি দল যদি এখনই এসব বষিয়ে সর্তক ও সচতেন না হয় এবং কতপিয় বৃহত্তর জাতীয় ইস্যুতে ঐকমত্যে না পৌঁছে তাহলে শুধু দশেরে কপালে নয়, তাদরে কপালওে দুঃখ আছ।ে ক্ষমতার জন্য মারামারি করছে আওয়ামী লীগ ও বএিনপ।ি এমনও হতে পার,ে এই মারামারি আরও উস্কে দয়িে দশেে নরৈাজ্য সৃষ্টি দ্বারা দুই প্রধান দলকইে রাজনীতরি মঞ্চ থকেে সরে যতেে বাধ্য করে এমন অরাজনতৈকি ও অনর্বিাচতি ব্যক্তদিরে ক্ষমতায় আনা হব,ে যাঁরা দশেরে ভাগ্য ফরোনোর জন্য নয়, নজিদেরে ভাগ্য ফরোনো এবং বদিশেীদরে র্স্বাথ পূরণরে জন্য বদিশেীদরে র্সাটফিকিটে ও প্রশংসা নয়িে ক্ষমতায় বসবনে।
না, এবার কোন মলিটিারি ক্যু হবে না। এবার আমাদরে মুরব্বরিা সুশীল সমাজ অথবা নটেভি প্রন্সিদরে মাঝ থকেইে বাংলাদশেরে একজন সভিলিয়িান ত্রাণর্কতা হয়ত খুঁজে বরে করবনে (অথবা ইতোমধ্যইে খুঁজে বরে করছেনে)। দশেে এমন পরস্থতিি সৃষ্টি করা হবে (ইতোমধ্যইে তা করা শুরু হয়ে গছে)ে যাতে দশেরে মানুষ প্রধান দু’টি দলকইে দায়ী মনে করবে এবং বদিশেীদরে নপেথ্য পৃষ্ঠপোষকতা ও সহায়তায় একজন অসামরকি ত্রাণর্কতার আবর্ভিাবে স্বস্তরি নশ্বিাস ফলেব।ে এই ত্রাণর্কতা দশেরে এলটি শ্রণেীর বড় অংশ, তথাকথতি নরিপক্ষে মডিয়িা, সভিলি এবং মলিটিারি ব্যুরোক্রসেরি প্রভাবশালী অংশরে সর্মথন ও ব্যাকংি লাভ করবনে।
আগইে বলে রাখ,ি এসব কথা আমার অনুমান। সঠকি নাও হতে পার।ে তবে আমার র্দীঘকালরে সাংবাদকি অভজ্ঞিতা বল,ে সঠকি হওয়ায় আশঙ্কাই বশে।ি যদি আমার এই অনুমান সঠকি হয়, তাহলে বাংলাদশেে মাইনাস টু থয়িোররি খলো আবার শুরু হব।ে তবে আগরে বাররে মতো ক্রুড্ পদ্ধততিে নয়, অত্যন্ত সূক্ষ্মভাব।ে ব্রটিনেওে আমরা কোন কোন সময় দখেছে,ি হঠাৎ কোন প্রধানমন্ত্রী র্পালামন্টেে তাঁর দলরে সংখ্যাগরষ্ঠিতা এবং তাঁর নতেৃত্ব অটুট থাকা সত্ত্বওে দলরে নতেৃত্ব ও প্রধানমন্ত্রত্বি ছড়েে দয়িছেনে। যমেন দয়িছেলিনে সত্তররে দশকে ব্রটিশি লবোর দলীয় সরকাররে প্রধানমন্ত্রী হ্যারল্ড উইলসন। একবার র্চাচলিও দয়িছেলিনে। এর কারণ সর্ম্পকে নানা গুজব শোনা গছে।ে প্রকৃত কারণ কখনও প্রকাশ করা হয়ন।ি বাংলাদশেওে এভাবে নপেথ্যরে সূক্ষ্ম খলোয় রাজনতৈকি নতেৃত্ব বদলে যতেে পার।ে যদি হয় সটো জনগণরে ইচ্ছায় হবে না, হবে নপেথ্য শক্তরি ইচ্ছায়। তবে জনগণরে ইচ্ছা পূরণরে কথা ঢাকঢোল পটিয়িে প্রচার করা হব।ে
যদি এভাবে বাংলাদশেরে রাজনীতি থকেে অচলাবস্থা দূর করা এবং তাকে স্বচ্ছ করার নামে একটি অনর্বিাচতি অসামরকি সরকার দশেটরি ঘাড়ে চাপয়িে দয়ো যায়, তাহলে বাংলাদশেরে জাতীয় র্স্বাথ কোনটাই রক্ষা পাবে না। সবই বদিশেী র্স্বাথে বকিয়িে দতিে হব।ে পান,ি গ্যাস, বদ্যিুত, নদীর পাড়, ছটিমহল, নৌবন্দর, ট্রানজটি, সামরকি ঘাঁট,ি সীমান্তে গুলি কোন ব্যাপারইে আমরেকিা ও ভারতরে যে চাপগুলোর কাছে আওয়ামী লীগ ও বএিনপি কোন সরকাররে পক্ষইে সর্ম্পূণ আত্মসর্মপণ করা সম্ভব হয়ন,ি আমাদরে জতীয় ঐক্যরে সব সম্ভাব্য এলটি সরকার জাতীয় র্স্বাথ পূরণরে ধুয়া তুলইে সইে চাপরে কাছে হাসি মুখে জাতীয় র্স্বাথ বকিয়িে দবে।ে আমাদরে সুশীল সমাজ, নরিপক্ষে মডিয়িা ধন্য ধন্য করব।ে বুদ্ধজিীবীদরে যে অংশটি এখন পানি গ্যাস নৌবন্দররে ট্রানজটিরে প্রশ্নে দবে না দবে না বলে উদ্বাহু নৃত্য করছ,ে রাজপথে তখন তাদরে টকিওি দখো যাবে না।
বাংলাদশেরে সামনে এখন যড়ৎহং ড়ভ ফরষবসসধÑ উভয় সঙ্কট। যদি বাংলাদশেে বএিনপরি বভ্রিান্তকির ভূমকিার জন্য পাকস্তিানরে সামরকি সংস্থা আইএসআইয়রে একটি উগ্র ভগ্নাংশরে চক্রান্ত সফল হয়, তাহলে বাংলাদশে দ্রুত একটি আধা তালবোনী রাষ্ট্র হওয়ার দকিে এগয়িে যাব।ে পাকস্তিানরে ধ্বংসাত্মক পরস্থিতিি এখানওে দখো দতিে পার।ে আর আওয়ামী লীগরে দশে শাসনে র্ব্যথতার জন্য যদি বাংলাদশেকে আমরেকিা ও ভারতরে র্বতমান সামরকি ও র্অথনতৈকি চাপরে কাছে মাথা নোয়াতে হয় তাহলে বাংলাদশে এই নতুন অক্ষশক্তরি ক্লায়ন্টে স্টটেে পরণিত হব।ে আওয়ামী লীগ মাথা নোয়াতে না চাইলে কী র্ফমে আবার বাংলাদশেে রাজনতৈকি পরর্বিতন ঘটানোর চষ্টো হবে সে সর্ম্পকে আমার আশঙ্কার কথা আগইে বলছে।ি
এই ভয়ানক আশঙ্কা কি এড়ানোর কোন পথ আছ?ে অনকেইে বলনে, আমরেকিা এখন একক সুপার পাওয়ার, ভারত এখন বাংলাদশেকে বষ্টেন করে থাকা সাব সুপার পাওয়ার। এদরে চাপরে কাছে বড় বড় রাষ্ট্র মাথা নোয়ায়, বাংলাদশেে যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক, তারা মাথা না নুইয়ে কী করব?ে এই প্রশ্নরে জবাবে কউিবার ফদিলে ক্যাস্ট্রোর একটি উক্তি স্মরণ করতে হয়। তনিি বলছেলিনে, কউিবার উপকূল থকেে মাত্র নব্বই মাইল দূরে অবস্থতি বশ্বিরে এক সুপার পাওয়ার আমরেকিার চাপরে মোকাবলো আমরা অবশ্যই করতে পারব না। কছিু কছিু ছাড় আমাদরে দতিইে হব।ে কন্তিু দখেতে হবে আমাদরে মৌলকি জাতীয় র্স্বাথ কোন্গুলো? সগেুলো চহ্নিতি করে সগেুলো রক্ষায় অটুট জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হব।ে কবেল সরকার বা ক্ষমতাসীন দল একা এই চ্যালঞ্জেরে মোকাবলো করতে পারবে না। চাই নñিদ্রি জাতীয় ঐক্য।
ক্যাস্ট্রোর এই উক্তটিি আজ বাংলাদশেরে জন্যও সত্য। উপমহাদশেে ভারতরে মত্রৈী অবশ্যই আমাদরে কাম্য। কন্তিু অধুনা দল্লিী-ওয়াশংিটন যে নতুন এবং অত্যন্ত শক্তশিালী অক্ষশক্তি তরৈি হয়ছে,ে তার অপ্রতরিোধ্য চাপ থকেে আমাদরে মৌলকি জাতীয় র্স্বাথগুলো রক্ষার জন্য সগেুলো চহ্নিতি হওয়া দরকার এবং সগেুলো রক্ষায় বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার লক্ষ্যে দশেরে প্রধান দু’টি রাজনতৈকি দলরে মধ্যে আগে সমঝোতা হওয়া দরকার। তারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য গণতান্ত্রকি পন্থায় লড়াই করুক। কন্তিু দশে ও জাতকিে রক্ষার জন্য মৌলকি জাতীয় র্স্বাথ ও দশেরে র্সাবভৌমত্ব রক্ষার উদ্দশ্যেে জাতীয় সমঝোতা গড়ে তুলুক।
বাংলাদশেরে এই জাতীয় র্স্বাথরে কয়কেটরি কথা এখানে উল্লখে করতে পার।ি
এক. সীমান্তরে নরিাপত্তা, সীমান্ত চহ্নিতিকরণ এবং বএিসএফরে প্রাত্যহকি হত্যাকা- বন্ধ করা।
দুই. ছটিমহল ফরেত দয়ো সর্ম্পকে চুক্তরি অনতবিলিম্বে বাস্তবায়ন।
তনি. সমুদ্রসীমা নর্ধিারণ, বঙ্গোপসাগরে নতুন জগেে ওঠা চররে ওপর বাংলাদশেরে স্বাভাবকি মালকিানা অস্বীকার না করা এবং ভারত র্কতৃক তা দখল না করা।
চার. চুক্তি মোতাবকে ফারাক্কার পানরি হস্যিা নয়িমতি দয়ো এবং অবলিম্বে তস্তিার পানি বণ্টন এবং টপিাইমুখ বাঁধ প্রকল্প সর্ম্পকে ভারত র্কতৃক বাংলাদশেরে জন্য ক্ষতকির পদক্ষপে না নয়ো।
পাঁচ. ট্রানজটি যাতে বাংলাদশেরে জন্য ক্ষতকির না হয় এবং পান,ি গ্যাস, কন্টনোর র্পোট সর্ম্পকে সদ্ধিান্ত গ্রহণে বাংলাদশেরে অধকিার অক্ষুণœ থাকে এবং যনে একতরফা ব্যবস্থা চাপয়িে না দয়ো হয়, তা নশ্চিতি করা।
ছয়. ভারতরে সঙ্গে বাংলাদশেরে বাণজ্যিকি অসমতা দূর করা এবং আমরেকিায় বাংলাদশেরে শুল্কমুক্ত পণ্য পাঠানোর সুবধিা বাড়ানোর প্রতশ্রিুতি র্পূণ করা।
সাত. আফগানস্তিানে র্মাকনি সামরকি র্কাযক্রমে ওয়াশংিটন র্কতৃক বাংলাদশেকে জড়ানোর চষ্টো থকেে বরিত থাকা।
আট. চীনরে সঙ্গে বাংলাদশেরে স্বাভাবকি বাণজ্যি সর্ম্পক ও সহযোগতিা বাড়ানোর ব্যাপারে বাধা সৃষ্টি না করা।
নয়. বাংলাদশেে ভারতরে হন্দিি ভাষার আধপিত্যবাদী আগ্রাসন বন্ধ করা।
দশ. ভসিা-পাসর্পোট ইত্যাদি নয়িে বাংলাদশেীদরে হয়রানি করার নীতি পরর্বিতন করা... ইত্যাদ।ি
তালকিাটি আরও বড় করা যায়। তা না করইে বলছ,ি এগুলো বাংলাদশেরে মৌলকি জাতীয় র্স্বাথ। এই বষিয়গুলোর ব্যাপারে নশ্চিয়ই দশেরে দুটি প্রধান রাজনতৈকি দলরে মধ্যে মতর্পাথক্য নইে। সুতরাং এক্ষত্রেে জাতীয় র্স্বাথ রক্ষার ঐক্যবদ্ধ প্রচষ্টো দ্বারা দশেরে স্বাধীনতা ও র্সাবভৌমত্ব যাতে ক্ষুণœ না হয় সে প্রয়াস চালাতে বাধা কোথায়? দশেরে প্রধান দু’টি রাজনতৈকি দলই জান,ে নর্বিাচতি হয়ে তারা যে কোন দলই ক্ষমতায় বসুক, এককভাবে তারা বাংলাদশেরে মাটতিে আইএসআই ও ‘র’-এর দৌরাত্ম্য এবং হলিার-িপ্রণববাবুদরে ‘সহযোগতিামূলক’ আধপিত্যবাদী চাপ প্রতহিত করতে পারবে না।
উপমহাদশেে নতুনভাবে বপিজ্জনক এক স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হতে চলছে।ে তার উত্তাপ ও বৃহৎ শক্তি এবং বৃহৎ প্রতবিশেীর চাপ থকেে দশেরে স্বাধীনতা ও র্মযাদা রক্ষা করতে হলে অন্তত বৃহত্তর জাতীয় ইস্যুগুলোতে দুই প্রধান রাজনতৈকি দলরে মধ্যে এমনকি র্সবদলীয় ভত্তিতিে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন। নইলে দশে তো বপিন্ন হবইে, দুই প্রধান দলও কতদনি বাংলাদশেরে রাজনীততিে অস্তত্বি বজায় রাখতে পারব,ে সে সর্ম্পকে আমার মনে সন্দহে রয়ছে।ে মাইনাস টু থয়িোররি দশেী-বদিশেী উদ্ভাবকরা এখন আবার নতুনভাবে সক্রয়ি।
লন্ডন : ২২ মে মঙ্গলবার ॥ ২০১২
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন