শুক্রবার, ১৮ মে, ২০১২

রাজনীতি না নরৈাজ্য সৃষ্টরি চষ্টো


রাহাত খান


আবারও সকাল-সন্ধ্যা হরতাল। গত বৃহস্পতবিার সকাল-সন্ধ্যা এই হরতাল ডকেছেলি বএিনপি জোটভুক্ত দলগুলো। তবে বলা ভাল, বএিনপ-িজামায়াতরে বাইররে দলগুলো তো প্রায় অস্তত্বিহীন। নামকাওয়াস্তে রাজনতৈকি দল। দু’একটা ছাড়া বাকগিুলোর কোন অফসি নইে, রজেস্ট্রিশেন নইে। সগেুলো নহিায়তই দু’চারজনরে রাজনতৈকি দল। সইে হসিবেে গত বৃহস্পতবিার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডকেছেলি বএিনপি ও জামায়াত, সটো বলাই ভাল।
বএিনপ-িজামায়াতরে ভাষ্য, তারা দশেরে সর্¦াথ ববিচেনায় রাজনতৈকি কারণে হরতাল না দয়োরই পক্ষপাতী। তবে এবার হরতাল না দয়িওে তো তাদরে কোন গত্যন্তর ছলি না। র্কোটে তাদরে র্শীষ নতোদরে জামনি মঞ্জুর করা হয়ন।ি তাঁদরে জলেে পাঠানো হয়ছে।ে সরকাররে বরিোধী দল দমনরে এই স্বরৈাচারী, বলতে হয় জঘন্য স্বরৈাচারী আচরণরে জবাব না দয়িে তো পারা যায় না। তাই তারা তাদরে র্শীষ নতোদরে জামনি না দয়িে জলেে পাঠানোর প্রতবিাদ জানাতে হরতালরে ন্যায় কঠোর র্কমসূচী দতিে বাধ্য হয়ছে।ে হরতাল ডাকায় কোন অন্যায় তো নইে। হরতাল হচ্ছে সংবধিান স্বীকৃত একটি গণতান্ত্রকি অধকিার।
আর হরতালরে আগরে রাতে গাড়ি ভাংচুর আর কয়কে জায়গায় অগ্নসিংযোগরে ঘটনা? হরতালরে দনিে পকিটেংি করা লাঠ-িবোমা ইত্যাদি নয়িে জঙ্গী মছিলি করা ইটপাটকলে নয়িে পুলশিরে ওপর চড়াও হওয়া, পুলশি পটোনো, থানা লুট, অস্ত্র কড়েে নয়ো? তা হরতালে তো এসব হয়ইে থাক!ে বরিোধী দলে থাকাকালে বএিনপি কংিবা বএিনপ-িজামায়াত জোট সরকাররে বরিুদ্ধে আওয়ামী লীগ হরতাল ডাকনে?ি হরতালরে আগরে সন্ধ্যয় গাড়ি ভাংচুর, অগ্নসিংযোগ এবং হরতালরে দনি জঙ্গী মছিলি, পুলশিরে ওপর ইটপাটকলে নক্ষিপে করা ইত্যাদি কা-ফা- হয়ন?ি তাহলে হরতাল দয়িে এবং হরতালরে আগ-েপরে ঘটা এসব ধ্বংসাত্মক ও নাশকতামূলক কাজরে জন্য শুধু একা বএিনপ-িজামায়াতকইে দোষী সাব্যস্ত করা কনে?
মূল আলোচনায় এখনও যতেইে পারনি।ি তবে এর আগে বলা দরকার জবরদস্তমিূলক হরতাল করার অধকিার কোন রাজনতৈকি দল বা গোষ্ঠীরই নইে হোক সে বএিনপ-িজামায়াত। হোক সে আওয়ামী লীগ কংিবা অন্য কোন দল বা গোষ্ঠী। শান্তপর্িূণ হরতাল পালন দল বা জনগণরে গণতান্ত্রকি অধকিার বট।ে তবে হরতালকে সর্মথন না করাটাও জনগণরে গণতান্ত্রকি অধকিার। এই কথাটা যে হরতালপ্রয়ি, ‘গণতন্ত্রপ্রয়ি’ রাজনতৈকি দলগুলো সর্ম্পূণ ভুলে যায় এটাই দুঃখ। আবার বল,ি নাশকতা ও সন্ত্রাস সৃষ্টি কর,ে দশেরে ব্যবসাবাণজ্যিরে র্সবনাশ ঘটয়ি,ে জনর্দুভােগ সৃষ্টি করে যে হরতাল তা কোন রাজনতৈকি দলরেই গণতান্ত্রকি অধকিাররে মধ্যে পড়ে না।
বহু কাক্সক্ষিত পুরনো কথাগুলো প্রায় বাধ্য হয়ইে আওড়াতে হলো। এবার মূল আলোচনা শুরুর চষ্টো করা যতেে পার।ে প্রশ্ন দাঁড়ায়, গত বৃহস্পতবিাররে হরতালটা বএিনপ-িজামায়াত ডাকল কনে? র্শীষ নতোদরে জামনি না দয়িে জলেে পাঠানোর সরকারী স্বরৈাচারী আচরণরে প্রতবিাদ হসিবেইে? কন্তিু সরকার তো নয়, আদালত র্শীষ নতোদরে জামনি না দয়িে জলেে পাঠাবার নর্দিশে দয়িছে।ে মামলায় সরকার একটি পক্ষ বট।ে প্রধানমন্ত্রীর র্কাযালয়রে সামনে বোমা হামলার একটি অভযিোগ সরকার থকেে দায়রে করা হয়ছেলি আদালত।ে আদালত প্রথমে র্কোটে হাজরিা দয়োর পর বএিনপ-িজামায়াতসহ ১৮ দলরে র্শীষ নতোদরে তনি দনিরে অর্ন্তর্বতীকালীন জামনি মঞ্জুর করছেলি। অর্ন্তর্বতীকালীন জামনি শষে হওয়ার পর র্শীষ নতোদরে আদালতে ফরে হাজরিা দয়ো বা আত্মসর্মপণ করার কথা। যথাবহিতি ১৮ দলরে র্শীষ নতোরা তা করছেলিনে এবং আদালতরে কাছে জামনিরে আবদেন করছেলিনে। আদালত সইে আবদেন আমলে না নয়িে অভযিুক্ত র্শীষ নতোদরে জলেে পাঠাবার নর্দিশে দয়ে।
ব্যস, তাতইে ক্ষপেে গলে বরিোধী দল। ঢাকাসহ সারাদশেে গত বৃহস্পতবিার ডাকা হলো হরতাল এবং এই হরতাল যমেন ছলি নাশকতার্পূণ ও ধ্বংসাত্মক, তমেনি ছলি আদালত, আইন-শৃঙ্খলা এজন্সেি এবং জনগণরে বপিক্ষ।ে বলতে হয়, ১৮ দলরে গত বৃহস্পতবিার ডাকা হরতালরে আইনগত ভত্তিি তো ছলিই না, পরন্ত এটা ছলি আদালত অমান্য কারার একটা র্গহতি ও আইনবরিোধী র্কমকা-। বএিনপি সংবধিান মানে না। জোট নতো খালদো জয়িা তো পরষ্কিার জাতকিে বলইে দয়িছেনে ক্ষমতায় যতেে পারলে মুক্তযিুদ্ধে বাঙালীর আশা-আকাক্সক্ষার দললি যে মহান সংবধিান তা তনিি ডাস্টবনিে নক্ষিপে করবনে। জোটরে আরও দু’একজন উজবুক খানকিটা সংশোধনীসহ পুনঃস্থতি ’৭২ সালরে সংবধিান সর্ম্পকে এমনধারা রাষ্ট্রবরিোধী কথার্বাতা বলছে।ে তাহলে দখো যাচ্ছে বএিনপি জোট বাংলাদশেরে সংবধিান মানে না। গত বৃহস্পতবিাররে ডাকা হরতালে এটাও প্রমাণতি হলো তারা আইন-আদালত কছিুই মানে না। তাদরে ভাবটা বোধহয় কছিুটা এ রকম য,ে বএিনপি জোট ক্ষমতায় নইে, তাহলে কসিরে বাংলাদশে, কসিরে সংবধিান, কসিরে সংসদ, কসিরে আইন-আদালত? এ ধরনরে অসভ্য দল বা জোট পাকস্তিানে খুঁজলে হয়ত দু’একটা পাওয়া গলেে যতেওে পার,ে তবে দুনয়িার আর কোন সভ্য দশেে যে পাওয়া যাবে না এ বষিয়ে আমি নঃিসন্দহে। আদালত আলোচ্য মামলায় ১৮ দলরে র্শীষ নতোদরে জামনি দয়েন,ি কারণ মামলার র্চাজশীট দাখলি করার পর এবং র্চাজশীটে অভযিোগরে সত্যতার প্রাথমকি কছিু প্রমাণাদি যুক্ত থাকায় সইে অবস্থায় মট্রেোপলটিন ম্যাজস্ট্রিটেরে আদালত অভযিুক্ত আসামদিরে জামনি দয়োর এখতয়িার রাখে না। আগে উক্ত আদালতরে এই এখতয়িার ছলি, কন্তিু এখন নইে। সাবকে রাষ্ট্রপতি হুসইেন মুহম্মদ এরশাদরে আমলে মট্রেোপলটিন ম্যাজস্ট্রিটেরে আদালত থকেে এই এখতয়িার প্রত্যাহার করে নয়িে তা উচ্চতর র্কোটরে আওতায় ন্যস্ত করা হয়।
কাজইে জামনি দয়ো না দয়োর বষিয়টি ছলি আলোচ্য আদালতরে আইনগত সীমাবদ্ধতা। এটা বএিনপরি আইনজীবীরা জানতনে না, তা মোটওে বশ্বিাসযোগ্য নয়। তাঁরা জানতনে, অবশ্যই জানতনে। এরপরও বএিনপি জোটরে পক্ষরে আইনজীবীরা জামনি বাতলি হওয়ার রায় শুনে ক্রোধে ফটেে পড়ে কনে জজ সাহবেরে দকিে তড়েে গলেনে এই প্রশ্ন স্বভাবতই ওঠ।ে কনে আদালতে পুলশিরে সঙ্গে ধস্তাধস্তি করলনে, এই প্রশ্নও খুবই প্রাসঙ্গকি। বএিনপি এবং দলরে জোট নতোরা তো বলইে দয়িছেনে তাঁরা দশেরে র্সবােচ্চ আইনরে দললি সংবধিান মাননে না। ক্ষমতায় না থাকলে শুধু আসন রক্ষা, বতেনভাতা এবং প্রাপ্য সুবধিাদি পাওয়ার র্স্বাথে একদনিরে জন্য সংসদে যাওয়া যতেে পার।ে তারপর নানা অজুহাত তুলে সংসদ র্বজন অব্যাহত রাখতে হব।ে র্সবােচ্চ আদালত থকেে নম্নিআদালত র্পযন্ত কোন আদালতকইে তাঁরা কয়োর করনে না, সম্মান করনে না, যদি কোন আদালতরে রায় তাঁদরে বপিক্ষে যায়।
বএিনপ-িজামায়াত সর্মথক আইনজীবীরাও তো দখো যায় তাঁদরে নতোদরে অনুসৃত পথইে হাঁটছনে। দশেরে আইন কি তাদরে প্রতি প্রযোজ্য নয়। তারা কি আইনরে র্উধ?ে ইমনউিন? দখেশেুনে তো তমেনটাই মনে হয়। এই মানসকিতাকে শুধু র্দুভাগ্যজনক বলব না, বলব রাষ্ট্রদোহমূলক। আইন তার স¦াভাবকি পথে চলব,ে এটা দশেরে সব দলরে, সব গোষ্ঠী ও ব্যক্তরি বলোয়ই প্রযোজ্য। বএিনপ-িজামায়াতকে বল,ি তাঁরা কন্তিু পাকস্তিানে বসবাস করনে না। আইন-আদালতরে প্রতি তাঁদরে যে দৃষ্টভিঙ্গি ও আচরণ তা র্গহতি। ক্ষত্রেবশিষেে ক্ষমার অযোগ্য।
আদালতরে আইনগত সীমাবদ্ধতার কথা জনেওে বএিনপি ও তাদরে ১৮ দল কনে আদালতরে ভতেরে ও বাইরে ধস্তাধস্তি আর ভাংচুর, অগ্নসিংযোগরে ঘটনা ঘটাল, তা জানার অধকিার দশেবাসীর আছ।ে জামনি না পয়েে র্শীষ নতোদরে জলেে পাঠানোর কারণে কনে ডাকা হলো সন্ত্রাস ও নাশকতামূলক হরতাল, এ প্রশ্নও না ওঠে পারে না। ন্যায়বচিার পায়নি মনে করলে তাঁরা উচ্চতর আদালতে যতেে পারতনে। কন্তিু তাঁরা তা চানন।ি দখেশেুনে যা মনে হয়, তাঁরা দশেে নরৈাজ্য সৃষ্টরি, র্অথনীতি ধ্বংসরে এবং রাজনতৈকি অচলাবস্থা সৃষ্টরি একটা না একটা উসলিা চান।
এই যমেন বএিনপরি সলিটে অঞ্চলরে একজন স্থানীয় নতো ইলয়িাস আলীর হঠাৎ অর্ন্তধানরে কয়কে মনিটি যতেে না যতেইে স্বয়ং খালদো জয়িা ঘোষণা করলনে, সরকার হত্যা ও গুমরে অপরাজনীতি শুরু করছে,ে সইে ধারায় সরকারই গুম করছেে দশেরে ‘জাতীয়’ নতো ইলয়িাস আলীক।ে খালদো জয়িা কি করে মাত্র কয়কে মনিটিরে মধ্যে জানলনে সরকারই ইলয়িাস আলীকে এবং তাঁর গাড়রি ড্রাইভারকে গুম করছে!ে তমেন সাক্ষ্যপ্রমাণ যদি থাকে তাহলে খালদো জয়িা এবং তার জোট সইে সাক্ষ্যপ্রমাণ তুলে ধরছনে না কনে?
আওয়ামী লীগ নয়। দল হসিবেে আওয়ামী লীগরে তো গুম-হত্যার সর্মথতাই নইে। গুম ও হত্যার রাজনীতরি সার্মথ্য আছে জামায়াতরে। সার্মথ্য আছে বএিনপি ও ১৮ দলরে। জামায়াতরে আছে কলিংি স্কোয়াড যারা ১৯৭১ সালে র্ববর পাকস্তিান বাহনিীর দোসর হসিবেে হত্যা করছেলি লাখো বাঙালী, র্ধষণ করছেলি অসংখ্য নারীক।ে বাংলাদশেরে স্বাধীনতাবরিোধী এই জামায়াত স্বাধীনতার উদয়লগ্নরে কছিু আগে নর্মিমভাবে হত্যা করছেলি অধ্যাপক গোবন্দিচন্দ্র দবে, অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, সাংবাদকি সরিাজুদ্দনি হোসনে, সাংবাদকি-রাজনীতি শহীদুল্লাহ কায়সারসহ কয়কে ডজন বাঙালী বুদ্ধজিীবী মনীষীক।ে গুম, হত্যা ও জঙ্গীবাদী সন্ত্রাসী রাজনীততিে জামায়াতে ইসলামী নামে ঘৃণ্য দলটা তো কুখ্যাত। ধক্কিৃত। সারা দুনয়িায় চহ্নিতি।
তারপর বএিনপ।ি জন্মলগ্ন র্অথাৎ দলরে প্রতষ্ঠিাতা সামরকি শাসক জয়িাউর রহমানরে হাতে বএিনপি এবং বএিনপি সরকাররে উদ্ভবই তো ঘটছেলি হত্যার রাজনীতি দয়ি।ে গুম আর ষড়যন্ত্ররে রাজনীতি দয়ি।ে র্কনলে তাহরেসহ অসংখ্য বীর মুক্তযিোদ্ধার ঘাতক তনি।ি বঙ্গবন্ধুর হত্যার ষড়যন্ত্রওে সংশ্লষ্টি ছলিনে জয়িা। হত্যা ও ষড়যন্ত্ররে মাধ্যমে ক্ষমতা দখলরে পর বঙ্গবন্ধুর খুনীদরে ‘ইমনউিট’ি আইন জাররি মাধ্যমে আইন ও বচিাররে র্উধে স্থাপন করা, খুনীদরে পুরস্কৃত করা, বদিশেে কূটনীতকিরে চাকরি দয়ি,ে পাকস্তিান থকেে ঘৃণতি গোলাম আযমকে ফরিয়িে এনে বাংলাদশেরে নাগরকিত্ব দয়ো, রাজাকার আলবদরদরে যাতে বচিার না হয় সজেন্য বঙ্গবন্ধুর করা দালাল আইন ও র্ধমভত্তিকি রাজনতৈকি দল নষিদ্ধি করার আইন রদ করা, বাংলাদশেরে সংবধিানরে পাকস্তিানীকরণÑ এসব কুর্কীত,ি অপর্কম, ঘৃণ্য কাজ কে করছেলি, জয়িাউর রহমানই তো। 
খালদো জয়িার দু’বাররে (একবার জামায়াতসহ) শাসনামলে জামায়াত ও জয়িাউর রহমান প্রর্বততি ষড়যন্ত্র, গুম ও হত্যার রাজনীতি ধারাবাহকিতা পায়। পাঠক, স্মরণ করুন বএিনপ-িজামায়াত জোটরে ২০০১-২০০৬ সালরে শাসনামলরে কথা। এই আমলে গুম. হত্যা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন, র্দুনীতি এবং সমাজবরিোধী র্কাযকলাপরে পরধিি বড়েে যাওয়া ছাড়া আর যা যা হয়ছেলি তা হচ্ছে গ্রনেডেবাজ,ি বোমাবাজ,ি বাংলা ভাই নামে এক হংিস্র দুরাত্মা ও জঙ্গীবাদরে উত্থান, হাওয়া ভবন নামে র্দুনীতি ও লুটপাটরে একটি কন্দ্রে স্থাপতি হওয়া এবং খাম্বা শল্পিরে প্রসার। ২১ আগস্ট শখে হাসনিাসহ আওয়ামী লীগরে র্শীষ নতোদরে হত্যার জন্য পুলশিী নরিাপত্তায় ১৬টি গ্রনেডে নক্ষিপে করা হলো, মারাও গলেনে র্বতমান রাষ্ট্রপতরি সহর্ধমণিী, আওয়ামী লীগ নত্রেী আইভী রহমানসহ আওয়ামী লীগরে ২৪ র্কমী, অথচ হত্যার বচিারকাজ শষে হওয়ার আগইে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নত্রেী বগেম খালদো জয়িা সংসদে দাঁড়য়িে এক রাশ ক্রোধ ও ঘৃণা ছড়য়িে বলছেনে : ২১ আগস্ট গ্রনেডে র্চাজ আওয়ামী লীগরে লোকরোই করছে।ে সইে প্রমাণ তাঁর কাছে আছ।ে পলিখানা হত্যাকা-রে অব্যবহতি পরও একই কথা বলছেলিনে খালদো জয়িা। বলছেনে, পলিখানা হত্যাকা- ঘটয়িছেে আওয়ামী লীগই। 
সইে নত্রেী ইলয়িাস আলী নখিােঁজ হওয়ার কয়কে মনিটিরে মধ্যে বলছেনে, আর কউে নয়, আওয়ামী লীগ তথা মহাজোট সরকারই তাদরে ‘জাতীয়’ নতো ইলয়িাস আলীকে গুম করছে।ে গুম ও হত্যার রাজনীতরি মাধ্যমে আওয়ামী লীগ চায় দশেরে গণতন্ত্র ও বরিোধী দলকে নশ্চিহ্নি করত।ে
কন্তিু আওয়ামী লীগ তো বহু পুরনো, গণতন্ত্ররে সত্যকিাররে পতাকাবাহী একটি ঐতহ্যিবাহী দল। গুম ও হত্যার রাজনীতি করার কোন সর্মথতাই এই দলটরি নইে। বরং গুম ও হত্যার রাজনীতরি পরপিুষ্ট ট্র্যাক-রর্কেড আছে জামায়াত ও বএিনপরিই। বহু ক্ষত্রেে তা প্রমাণতি হয়ছেে এবং হচ্ছ।ে ইলয়িাস আলীকে গুম করে একটা রাজনতৈকি ইস্যু তরৈরি জন্য বএিনপি এবং জামায়াতই হয়ত কাজটা করছে।ে এই লক্ষ্যে কাজ করলে পুলশি ও তদন্তকারী দল হয়ত কছিু সাফল্য পলেওে পতেে পারে বলে অনকেরে অভমিত।
লখোটা লম্বা হয়ে যাচ্ছ,ে শষে করতে হয়। শষে করার আগে শুধু বলি জামায়াত সংশ্লষ্টিতা যে কোন দলরে জন্যই আত্মঘাতী। বএিনপি এই ফাঁদে পা দয়িছেলি বহু আগ।ে এখন আর ক,ি তারা তো প্রকাশ্য ঘোষণায় এখন এক পরবিারভুক্ত। এ জন্যই বোধকরি বএিনপি সামান্য উসলিা ধরে দশেে নরৈাজ্য, বশিৃঙ্খলা, র্অথনীতি ধ্বংস ও একদফা আন্দোলন র্অথাৎ সরকার পতনরে আন্দোলন করতে চাইছ।ে তবে জনগণ তো জানে কোন্ দল বা জোট ক্ষমতাসীন হলে গ্রনেডেবাজ,ি জঙ্গীবাদ, হত্যা ও গুমরে রাজনীতরি উত্থান ঘট,ে কোন্ দলই বা ক্ষমতাসীন হয়ে কছিু ভুলত্রুটি ও র্ব্যথতা সত্ত্বওে দশেকে খাদ্যে স্বয়ংসর্ম্পূণতা র্অজন করয়িছে,ে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস সর্ম্পূণ দমন করতে সর্মথ হয়ছে,ে ইউনয়িন-গ্রাম র্পযন্ত ডজিটিাল প্রযুক্তরি প্রসার ঘটয়িছে,ে শক্ষিায় বরিাজমান বহু র্দুনীত,ি নরৈাজ্য ও অচলাবস্থার নরিসন ঘটয়িছে,ে বশ্বিমন্দা বরিাজমান থাকা সত্ত্বওে বাংলাদশেকে হাত ধরে নয়িে চলছেে নব নব উন্নয়ন ও সম্ভাবনার পথ।ে জনগণ জান।ে জনগণরে চোখে ধূলি মরেে পার চয়েে যাওয়ার কোন পথ নইে। 
লখেক : সাংবাদকি ও কলামস্টি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন